A SIMPLE KEY FOR ড্রাগন ফল গাছের যত্ন UNVEILED

A Simple Key For ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Unveiled

A Simple Key For ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Unveiled

Blog Article

ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার

জাতের মধ্যে ‘মিস্টার লিংকন,’ ‘কুইন এলিজাবেথ,’ এবং ‘শান্তি’ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

You choose the subject areas of one's curiosity and we will send you handpicked news and most recent updates according to your decision.

ছাদ বাগান করার জন্য দৃঢ় মানসিক প্রস্তুতি দরকার এবং ছাদ বাগানের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি ও ভালো উৎপাদনের জন্য সঠিক পরিকল্পনার কোন বিকল্প নেই। ছাদ বাগান স্থাপনের আগে অবশ্যই ভেবে দেখতে হবে যে, ছাদ বাগান করার উপযোগী কি না?

ঙ. তৃতীয় গ্রেডের ইটের ক্ষুদ্র চিপস/খোয়া    - ১০%

সুস্বাদু ব্ল্যাকবেরি গাছের পরিচর্য়া

ছাদে বাগান স্থাপন উপযোগী করা : প্রথমে অনেকেই ছোট বড় নানা প্রকার টবে গাছ লাগিয়ে ছাদ বাগান শুরু করে। তবে এ ব্যবস্থায় খুব একটা সফলতা আনা সম্ভব হয় না। এ জন্য ছাদে রোপিত গাছের শিকড় যেন বেশি ছড়াতে পারে এবং বেশি সংখ্যক গাছ রোপণ করা যায় অথচ ছাদের কোনো ক্ষতি হয় না এ ব্যবস্থা শুরুতেই নেয়া দরকার।



একটি আধুনিক ছাদ বাগান আধুনিক ইরিগেশন সিস্টেম চালু করুন, আপনার মুল্যবান সময় ও পানি অপচয় রোধ করুন।

খ. তার ওপরের স্তরে ২-৩ ইঞ্চি পুরু করে কাঠ কয়লা দিয়ে এ দ্বিতীয় স্তর ভরাট করা;

ড্রাগন ফলের সম্পূর্ণ চাষ পদ্ধতি বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে এ ফলের চাষ শুরু হয়েছে, যা থাইল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এই ফলের বেশ কয়েকটি জাত আনা হয়।

এম এ রহিম গবেষণার উদ্দেশ্যে ড্রাগন ফলের কয়েকটি জাত নিয়ে আসেন থাইল্যান্ড থেকে। সেসব গাছ দিব্যি ফল দিচ্ছে। এই সফলতার ওপর ভিত্তি করে সেন্টার থেকে এখন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ড্রাগন ফলের চাষ সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

ক্রমবর্ধমান ঋতুতে (বসন্ত এবং গ্রীষ্ম) মানিপ্ল্যান্ট get more info গাছগুলি নিয়মিত নিষেকের মাধ্যমে উপকৃত হয়। এই সময়ে গাছগুলিতে ২ সপ্তাহে একবার সুষম, জল-দ্রবণীয় সার ব্যবহার করতে হবে। মানিপ্ল্যান্ট এর বৃদ্ধির হার পটের আকৃতির উপর নির্ভর করে। তরল জৈব সার বা গোবর সার অথবা কলার খোসা, ডিমের খোসা প্রভৃতি দিতে পারেন। ডিমের খোসা, ইপসম লবণ এবং বেকিং সোডা এর বৃদ্ধির জন্য খুবই উপকারী।

পানি সেচ : অতিরিক্ত পানি দেয়া এবং অতি কম দেয়া উভয়ই গাছের জন্য ক্ষতিকর। অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, বেশি পানি দেয়ার ফলে বিভিন্ন রোগে গাছ আক্রান্ত হয়, এমনকি মারা যায়। এ জন্য গাছের গোড়া শুকালেই কেবল পানি দেয়া যাবে, গোড়া ভেজা থাকলে কোনো মতেই তাতে পানি দেয়া যাবে না। কিছু গাছ বেশি পানি গ্রহণ করে (ড্রাগন, নারিকেল) অনেক গাছে পানি কম লাগে (শিম, মরিচ, বেগুন)। বৃষ্টি বা নালায় জমে থাকা পানি গাছ বেশি পছন্দ করে, বিশুদ্ধ পানি নহে। তবে সকাল বেলা গাছে পানি সেচ দেয়া উত্তম।

Report this page